ম্যাস্টারবেশান বা হস্তমৈথুন , একটা খুবই সাধারন যৌনাচারন। এটিকে ঘিরে আমাদের চারপাশে হাজারো অন্ধবিশ্বাস আর কুসংস্কার। সপ্তদশ শতাব্দীর খ্রিস্টধর্ম যাজকরা এটিকে ‘এক ঘৃণিত বিকৃত পাপ’ বলে আখ্যায়িত করেন, অস্টাদশ শতাব্দীতে চিকিৎসকরাই এটিকে চিহ্নিত করেন ‘এক ভয়াবহ ক্ষয়কারী ব্যধি’ হিসেবে। পুরো উনবিংশ শতাব্দী জুরে আজকের যুগের এইডস/ক্যান্সারের মত ভয়াবহ আতঙ্ক নিয়ে চিকিৎসা জগতে অবস্থান নিয়েছিল এ ম্যাস্টারবেশান বা
হস্তমৈথুন। বিংশ শতাব্দীর ত্রিশের দশকে এটিকে সম্পূর্ণ স্বাভাবিক যৌনাচার হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়। ষাটের দশকে আবিষ্কৃত হয় “এ ম্যাস্টারবেশান বা হস্তমৈথুন হতে পারে নানান যৌন অক্ষমতার ক্ষেত্রে কার্যকর চিকিৎসা প্রক্রিয়া”।
অথচ আমাদের প্রেক্ষাপট?
দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীটের শেষবর্ষের ছাত্রটি এখনও এ সমস্যা(?) নিয়ে প্রচার সর্বস্ব হারবাল বা দাওয়াখানার শরণাপন্ন হয়ে থাকে। যেখানে দেশের শিক্ষিত যুবকটির এ প্রতারনার শিকার সেখানে দেশের অশিক্ষিত অর্ধশিক্ষিতদের অবস্থা যে অনেকবেশি করুন হবে তা তো সহজেই অনুমেয়। (ম্যাস্টারবেশান বা হস্তমৈথুন করার পরে অপরাধবোধ হলে, তা সাইকোসোমাটিক রোগে পরিনত হতে পারে )
ফাইজুল হক এর নেট থেকে
হস্তমৈথুন। বিংশ শতাব্দীর ত্রিশের দশকে এটিকে সম্পূর্ণ স্বাভাবিক যৌনাচার হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়। ষাটের দশকে আবিষ্কৃত হয় “এ ম্যাস্টারবেশান বা হস্তমৈথুন হতে পারে নানান যৌন অক্ষমতার ক্ষেত্রে কার্যকর চিকিৎসা প্রক্রিয়া”।
অথচ আমাদের প্রেক্ষাপট?
দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীটের শেষবর্ষের ছাত্রটি এখনও এ সমস্যা(?) নিয়ে প্রচার সর্বস্ব হারবাল বা দাওয়াখানার শরণাপন্ন হয়ে থাকে। যেখানে দেশের শিক্ষিত যুবকটির এ প্রতারনার শিকার সেখানে দেশের অশিক্ষিত অর্ধশিক্ষিতদের অবস্থা যে অনেকবেশি করুন হবে তা তো সহজেই অনুমেয়। (ম্যাস্টারবেশান বা হস্তমৈথুন করার পরে অপরাধবোধ হলে, তা সাইকোসোমাটিক রোগে পরিনত হতে পারে )
ফাইজুল হক এর নেট থেকে
Dhonnobad
উত্তরমুছুন