পাঠকের কাছে অনুরোধঃ এটা একটা শিক্ষনীয় ব্লগ।এই ব্লগ/ওয়েবকে চটি সাইট মনে করার কোন অবকাশ নাই। আমাদের প্রতিদিনের জীবনে আমরা যৌনতা সম্পর্কে কি এবং কতটুকুই বা জানি? পশ্চিমা দেশের ১৬-১৮ বছরের ছেলে-মেয়েরা যৌনতার ব্যাপারে যা জানে, আমাদের দেশে বিয়ের ১৫ বছর পরে ও আমরা তা জানতে পারিনা, বুঝতে পারিনা। তাই আমার এই প্রচেষ্ঠা। এই ব্লগের লেখা দিয়ে যদি কারো কোন উপকার হয়, তাহলেই আমার কষ্ট সার্থক হবে। পুনশ্চঃ ব্লগটি চালু রাখতে, ডোনেশন করুন।আপনার ছোট্ট একটু কমেন্ট আমাকে অনেক প্রেরনা দেবে।দয়া করে Facebook এ একটা Like দিন। সবাইকে ধন্যবাদ।

বৃহস্পতিবার, ৬ অক্টোবর, ২০১১

নারীদেহে অবাঞ্ছিত লোম


নারীদেহে অবাঞ্ছিত লোম কিছুতেই কাম্য নয়। কারণ এতে নারীর দৈহিক সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে যায় এবং এটি এক অসহ্য যন্ত্রণার বিষয় হয়ে ওঠে।
হারসুটিজমঃ মেয়েদের মুখে, বুকে ও নাভীতে অবাঞ্ছিত লোম সৃষ্টির ডাক্তারি নাম হলো হারসুটিজম। রোগটির আরো কিছু লক্ষণ হলো মাসিকচক্রে অনিয়ম, স্তনদ্বয় ক্রমান্বয়ে ছোট হয়ে যাওয়া, গলার স্বর ভারী হওয়া এবং পুরুষসঙ্গীর প্রতি ক্রমান্বয়ে আকর্ষণ কমে যাওয়া। কোনো বিশেষ ক্ষেত্রে বন্ধ্যা হওয়ার ঝুঁকি দেখা দেয়।
বিস্ময়কর কসমেটিক সার্জারিঃ এক্ষেত্রে বিস্ময়কর এক কসমেটিক সার্জারির নাম লেজার। নিজস্ব আলোকরশ্মির মাধ্যমে এটি নারীদেহের অবাঞ্ছিত লোমগুলো ত্বকের কোনো ক্ষতি না করে কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই দুর করে দেয়। এজন্য প্রয়োজন ১ থেকে ৪ সেশন চিকিৎসা।
ল্যাব-পরীক্ষাঃ সঠিক কারণগুলো শনাক্ত করে লেজার সার্জারির সঙ্গে মুখে খাবার ওষুধ দিয়ে রোগটি স্হায়ীভাবে নিরাময় করা সম্ভব। কারণগুলো শনাক্তকরণের জন্য বিশেষ বিশেষ পরীক্ষাগুলো হলোঃ
* রক্তের সুগার, ভিডিআরএল, টিপিএইচএ এবং এইচবিএসএজি পরীক্ষা
* রক্তের হরমোন এনালাইসিস
* আল্ট্রাসনোগ্রাম অফ হেপাটো-বিলিয়ারি সিষ্টেম

উপসংহারঃ রোগটি সারাতে লেজার হচ্ছে প্রায় শতভাগ সফল। তাই একজন দক্ষ ত্বক বিশেষজ্ঞ ও কসমেটিক সার্জনের শরণাপন্ন হওয়া উচিত এই চিকিৎসার ক্ষেত্রে। 
নেট থেকে

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Twitter Bird Gadget