
কারণ :
সঠিক কারণ জানা যায়নি তবে নিম্নের কারণগুলো অনেক ক্ষেত্রেই এর সৃষ্টির
জন্য দায়ী।
যেমন-
১. যে কোনো বয়সেই হতে পারে, তবে ৩০-৪৫ এর মধ্যে বেশি হয়। ২. বন্ধ্যা, এক সন্তানবিশিষ্টদের বেশি হয়।
৩. জরায়ু পেশির ওপর অনবরত চাপ পড়া, জোর পড়া।
৪. বংশগত কারণ।
৫. হাইপার আসট্রিনিজম।
সঠিক কারণ জানা যায়নি তবে নিম্নের কারণগুলো অনেক ক্ষেত্রেই এর সৃষ্টির
জন্য দায়ী।
যেমন-
১. যে কোনো বয়সেই হতে পারে, তবে ৩০-৪৫ এর মধ্যে বেশি হয়। ২. বন্ধ্যা, এক সন্তানবিশিষ্টদের বেশি হয়।
৩. জরায়ু পেশির ওপর অনবরত চাপ পড়া, জোর পড়া।
৪. বংশগত কারণ।
৫. হাইপার আসট্রিনিজম।
লক্ষণ :
১. বহুদিন স্থায়ী ঋতু, পেট কেটে ফেলার ন্যায় বেদনা, কাটা বর্ণের প্রদর স্রাব। অতি দুর্গন্ধযুক্ত প্রদর হয়।
২. শীর্ণতা, তৎসহ যথেষ্ট ক্ষুধা ও পিপাসা।
৩. জরায়ুতে জারাকর বেদনা, পেট ফাঁপা, মূত্ররোধ।
৪. প্রচুর পরিমাণে বহু দিন স্থায়ী ঋতু স্রাব
৫. ফুসকুড়ির মতো টিউমার, সঙ্গমকালে বেদনা।
৬. অত্যধিক শিরা স্ফীত, ঋতুস্রাবের পর প্রচুর ঘাম।
৭. ঋতুর আগে ও পরে প্রচুর কালো দুর্গন্ধযুক্ত স্রাব।
৮. জরায়ুর মধ্যস্থ সৌত্রিক টিউমার হতে রক্ত স্রাব তৎসহ পিটে বেদনা। প্রাথমিক অবস্থা থেকেই লক্ষণ দেখে চিকিৎসা নিলে এ সমস্যা থেকে আরোগ্য লাভ করা যায়।
৮. জরায়ুর মধ্যস্থ সৌত্রিক টিউমার হতে রক্ত স্রাব তৎসহ পিটে বেদনা। প্রাথমিক অবস্থা থেকেই লক্ষণ দেখে চিকিৎসা নিলে এ সমস্যা থেকে আরোগ্য লাভ করা যায়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন