পাঠকের কাছে অনুরোধঃ এটা একটা শিক্ষনীয় ব্লগ।এই ব্লগ/ওয়েবকে চটি সাইট মনে করার কোন অবকাশ নাই। আমাদের প্রতিদিনের জীবনে আমরা যৌনতা সম্পর্কে কি এবং কতটুকুই বা জানি? পশ্চিমা দেশের ১৬-১৮ বছরের ছেলে-মেয়েরা যৌনতার ব্যাপারে যা জানে, আমাদের দেশে বিয়ের ১৫ বছর পরে ও আমরা তা জানতে পারিনা, বুঝতে পারিনা। তাই আমার এই প্রচেষ্ঠা। এই ব্লগের লেখা দিয়ে যদি কারো কোন উপকার হয়, তাহলেই আমার কষ্ট সার্থক হবে। পুনশ্চঃ ব্লগটি চালু রাখতে, ডোনেশন করুন।আপনার ছোট্ট একটু কমেন্ট আমাকে অনেক প্রেরনা দেবে।দয়া করে Facebook এ একটা Like দিন। সবাইকে ধন্যবাদ।

সোমবার, ১৪ জুন, ২০১০

সমকামিদের নিয়ে কিছু ভুল ধারনা

অনেকে মনে করেন, সমকামিতা একটা মানসিক বোৈকল্য, আমিও এক সময় তা মনে করতাম, আমার আগের পোস্ট এ কয়কজন সেটা লিখেছেনও। এটা কোন মানসিক রোগ না। আমি মানসিক রোগ মনে করে ২ জন মানসিক ডাক্তার দেখিয়েছি। কোন সুরাহা না হওয়াতে পরে ইন্টারনেট থেকে এটা নিয়ে বিভিন্ন আর্টিকেল পড়ে সমস্যা কোথা বোঝার চেস্টা করেছি। সমকামিতা শুধু মানুষের মধ্যে না, সব প্রানীর মধ্যে আছে। ডিসকভারি চ্যানেলে একটা রিপোর্ট এ দেখায়ছিল, তারা মাছি আর ছাগলের উপর পরীক্ষা চালায়ছিল। যাই হোক, শেষ যে পরীক্ষ হয় তাতে দেখা যায় যে, সমকামিদের সাথে সাধারন মানুষের শরীরে শুধু একটা যায়গায় অমিল। তা হোল তাদের ঘ্রাননেন্দ্রিয়। অনেকে হিজড়া আর সমকামিদের গুলিয়ে ফেলেন। সমকামিরা হিজড়া না। বাংলাদেশের অনেক নামি দামি লোক সমকামিতায় আক্রান্ত। অনেকে বিয়ের কথা বলেছে, আসলে বিয়ে করলেও যায় না এটা। অনেক সমকামি আছে, বিয়ের পর সংসার করছে আবার তার কোন বয়ফ্রেন্ড আছে, বিয়ের পর সংসার করছে, আন্যদিকে সুজোগ পেলেই সমকামি যৌন সংগ উপভোগ করছে। বিয়ের পর যেটা হয় তা হল ২ টা পৃথক জিবন যাপন করে। তার বৌ কে আভুক্ত রেখে সে দিনের পর দিন অন্য পুরুষের সাথে মেলা মেশা করে। সংসার নামে বৌ ও সন্তান দের প্রতি কিছু অর্থনোৈতিক দায়িত্ব পালন করে।আপনাদের প্রতি আমার কিছু অনুরোধ রইল :১। আপনার সন্তান কে কোন মেহমান এর সাথে এক বিছানায় ঘুমাতে দিবেন না। আপনার মেহমান সমকামি ও তো হতে পারে।২। আপনার সন্তান এর বন্ধুদের প্রতি খেয়াল রাখুন, কারন স্কুল জিবন থেকেই শুরু হয় এর উৎপত্তি। যেন সে কোন বন্ধুকে নিয়ে ঘরের দরজা বন্ধ করে কোন আড্ডা না দেয়। ৩। সন্তানের আচার আচরনের দিকে খেয়াল রাখুন। তাকে বাইরে খেলা ধুলা করতে পাঠান, খেলাধুলায় উৎসাহ দেন। সমকামি পুরুষ দের নাম গে হবার কারন হোল, তারা ফুর্তি, ফ্যশন এই গুলার প্রতি আকর্ষন বোধ করে। মডেল, সিনেমা, ফ্যশন এই গুলোতে তাই গে দের অনেক উপস্থিতি। দেখেন খেয়াল করে তার মধ্যে কোন মেয়েলি আচরন আছে নাকি।৪। সন্তানদের কে দুরে রাখবেন না। অবসর সময়ে তাদের সাথে আড্ডা দেন। আমার নিজস্ব মতামত, বাবা মা এর কাছ থেকে দুরে চলে গেলে হয় তারা ড্রাগ নেয় অথবা সমকামিতায় লিপ্ত হয়। ধন্যবাদ সবাইকে

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Twitter Bird Gadget